মতলব উত্তরে কাঠের পুল যেন এখন একটি মরন ফাঁদ
গোলাম নবী খোকনঃ
চাঁদপুরের মতলব উত্তর উপজেলার পশ্চিম ফতেপুর ইউনিয়ন ও ১০ নং ফতেপুর পূর্ব ইউনিয়নের ফতেপুর গ্রাম ও গোয়াল ভাওড় গ্রাম। এ দুই গ্রামের মাঝখানে নদী, বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের তালিকায় এর নাম ডি ফোর খাল। শিক্ষার্থী ও জনসাধারনের চলাচলের জন্য এ নদীর উপর দিয়ে একটি কাঠের পুল তৈরী করে দেয়া হয়, নব্বই দশকের মাঝামাঝি সময়ে এ নদী দিয়ে লঞ্চ, ছোট বড় নৌকা যাতায়াত করতো, এ কাঠের পুলের স্থানে সর্বপ্রথমে গুদারা নৌকা দিয়ে মানুষ পারাপার হতো।
পরবর্তী সময়ে এখান দিয়ে ফতেপুর আবুল হোসেন উচ্চ বিদ্যালয়ের সাবেক ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি শাহাদাত হোসেন মারুফ চৌধুরী ড্রামসিট দিয়ে ভাসমান ব্রীজ তৈরি করে দিয়ে শিক্ষার্থী ও জনসাধারণের চলার পথ সুগম করে দেন। এগুলো আস্তে আস্তে বিকল হয়ে গেলে ঐ স্থানে ফতেপুর পূর্ব ইউনিয়ন পরিষদ সহ গোয়াল ভাওড় ও ফতেপুর গ্রাম বাসি মিলে কাঠের পুল তৈরী করে দেয়া হয়। এ কাঠের পুলের দক্ষিণ ও উত্তর পারে মেইন সড়কের সাথে সংযোগ কাঁচা রাস্তা রয়েছে। এ কাঠের পুল দিয়ে পশ্চিম ফতেপুর ইউনিয়নের গোয়াল ভাওড় সহ আশেপাশের এলাকার স্কুল -কলেজ ও মাদ্রাসায় পড়ুয়া শিক্ষার্থী ও কৃষক শ্রমিক সহ আপামর জনসাধারণ এবং স্বাস্থ্য সেবা গ্রহণ করার জন্য প্রতিনিয়তই অসংখ্য লোকজন আসা যাওয়া করেন। সরজমিনে জানা যায়, গত এক বছর যাবত এ কাঠের পুলটি ঝড়াঝিন্ন হয়ে কাঠ পঁচে ভেঙে যায় এবং ফাঁকা ফাঁকা হয়ে যায়, এতে করে কোমলমতি শিক্ষার্থী, বয়স্ক মানুষ ও অসুস্থ রোগীদের আসা যাওয়া করতে খুবই অসুবিধা হয়।
ঐ এলাকার প্রায় ৫০ জন শিক্ষার্থী এ পুল দিয়ে ফতেপুর আবুল হোসেন উচ্চ বিদ্যালয়ে যাওয়া আসা করে। এছাড়া মতলব হাইস্কুল, গার্লস্কুল, মতলব ডিগ্রি কলেজ, মতলব রয়মন্নেননেছা মহিলা ডিগ্রি কলেজ, সরকারি -বে-সরকারী হাসপাতাল, অসংখ্য মাদ্রাসা ও বীমা, ব্যাংক এনজিও সহ বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান রয়েছে। এছাড়া চাঁদপুর কোর্টকাচারী, সরকারি, বেসরকারি হাসপাতাল সহ সরকারের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান রয়েছে, ফতেপুর রয়েছে একটি উচ্চ বিদ্যালয়, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ইউনিয়ন পরিষদ মসজিদ মাদ্রাসা রয়েছে, গোয়াল ভাওড় গ্রাম রয়েছে একটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, মাদ্রাসা ও মসজিদ। এর আশেপাশে রয়েছে নবুর কান্দি বাংলা বাজার, ফতেপুর বাজার, ঠেটালীয়া বাজার। এছাড়াও রয়েছে ঐতিহ্যবাহী মতলব বাজার। ঐ সমস্ত এলাকার জনসাধারণের সাথে রয়েছে মতলব বাজার তথা চাঁদপুরের সাথে নিবিড় সম্পর্ক। পশ্চিম ফতেপুর তথা আশেপাশে গ্রামের শিক্ষার্থী সহ সকল শ্রেণী পেশার মানুষ কোন না কোন কাজে চাঁদপুর ও মতলবে যোগাযোগ প্রতিনিয়তই রয়েছে। এ মরন ফাঁদ থেকে শিক্ষার্থী সহ জনসাধারণের আসা যাওয়া সুযোগ করে দেয়ার জন্য একটি বড় আকারের ব্রীজ জরুরী প্রয়োজন বলে জানান, গোয়াল ভাওড় গ্রামের দেওয়ান আব্দুল ওহাব, গোলাম মোস্তফা, আলী মিয়া আশ্রাব আলী পাটোয়ারী, মোরশেদ আলম সরকার, নুরমোহাম্মদ, সোহেল প্রধান, নাজমুল হক সরকার, খোকন ঢালী, জিহাদ ও ইমাম আবুল খায়ের এবং ফতেপুর গ্রামের নিজাম উদ্দিন সরকার, ইউপি সদস্য আলমগীর হোসেন, দ্বীন ইসলাম, মোসলেম দেওয়ান, আরমান দেওয়ান, জিদনী হাসান, তুহিন ও খোকন সরকার সহ অসংখ্য জনসাধারণ ও শিক্ষার্থী বৃন্দ।
চাঁদপুরের মতলব উত্তর উপজেলার পশ্চিম ফতেপুর ইউনিয়ন ও ১০ নং ফতেপুর পূর্ব ইউনিয়নের ফতেপুর গ্রাম ও গোয়াল ভাওড় গ্রাম। এ দুই গ্রামের মাঝখানে নদী, বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের তালিকায় এর নাম ডি ফোর খাল। শিক্ষার্থী ও জনসাধারনের চলাচলের জন্য এ নদীর উপর দিয়ে একটি কাঠের পুল তৈরী করে দেয়া হয়, নব্বই দশকের মাঝামাঝি সময়ে এ নদী দিয়ে লঞ্চ, ছোট বড় নৌকা যাতায়াত করতো, এ কাঠের পুলের স্থানে সর্বপ্রথমে গুদারা নৌকা দিয়ে মানুষ পারাপার হতো।
পরবর্তী সময়ে এখান দিয়ে ফতেপুর আবুল হোসেন উচ্চ বিদ্যালয়ের সাবেক ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি শাহাদাত হোসেন মারুফ চৌধুরী ড্রামসিট দিয়ে ভাসমান ব্রীজ তৈরি করে দিয়ে শিক্ষার্থী ও জনসাধারণের চলার পথ সুগম করে দেন। এগুলো আস্তে আস্তে বিকল হয়ে গেলে ঐ স্থানে ফতেপুর পূর্ব ইউনিয়ন পরিষদ সহ গোয়াল ভাওড় ও ফতেপুর গ্রাম বাসি মিলে কাঠের পুল তৈরী করে দেয়া হয়। এ কাঠের পুলের দক্ষিণ ও উত্তর পারে মেইন সড়কের সাথে সংযোগ কাঁচা রাস্তা রয়েছে। এ কাঠের পুল দিয়ে পশ্চিম ফতেপুর ইউনিয়নের গোয়াল ভাওড় সহ আশেপাশের এলাকার স্কুল -কলেজ ও মাদ্রাসায় পড়ুয়া শিক্ষার্থী ও কৃষক শ্রমিক সহ আপামর জনসাধারণ এবং স্বাস্থ্য সেবা গ্রহণ করার জন্য প্রতিনিয়তই অসংখ্য লোকজন আসা যাওয়া করেন। সরজমিনে জানা যায়, গত এক বছর যাবত এ কাঠের পুলটি ঝড়াঝিন্ন হয়ে কাঠ পঁচে ভেঙে যায় এবং ফাঁকা ফাঁকা হয়ে যায়, এতে করে কোমলমতি শিক্ষার্থী, বয়স্ক মানুষ ও অসুস্থ রোগীদের আসা যাওয়া করতে খুবই অসুবিধা হয়।
ঐ এলাকার প্রায় ৫০ জন শিক্ষার্থী এ পুল দিয়ে ফতেপুর আবুল হোসেন উচ্চ বিদ্যালয়ে যাওয়া আসা করে। এছাড়া মতলব হাইস্কুল, গার্লস্কুল, মতলব ডিগ্রি কলেজ, মতলব রয়মন্নেননেছা মহিলা ডিগ্রি কলেজ, সরকারি -বে-সরকারী হাসপাতাল, অসংখ্য মাদ্রাসা ও বীমা, ব্যাংক এনজিও সহ বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান রয়েছে। এছাড়া চাঁদপুর কোর্টকাচারী, সরকারি, বেসরকারি হাসপাতাল সহ সরকারের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান রয়েছে, ফতেপুর রয়েছে একটি উচ্চ বিদ্যালয়, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ইউনিয়ন পরিষদ মসজিদ মাদ্রাসা রয়েছে, গোয়াল ভাওড় গ্রাম রয়েছে একটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, মাদ্রাসা ও মসজিদ। এর আশেপাশে রয়েছে নবুর কান্দি বাংলা বাজার, ফতেপুর বাজার, ঠেটালীয়া বাজার। এছাড়াও রয়েছে ঐতিহ্যবাহী মতলব বাজার। ঐ সমস্ত এলাকার জনসাধারণের সাথে রয়েছে মতলব বাজার তথা চাঁদপুরের সাথে নিবিড় সম্পর্ক। পশ্চিম ফতেপুর তথা আশেপাশে গ্রামের শিক্ষার্থী সহ সকল শ্রেণী পেশার মানুষ কোন না কোন কাজে চাঁদপুর ও মতলবে যোগাযোগ প্রতিনিয়তই রয়েছে। এ মরন ফাঁদ থেকে শিক্ষার্থী সহ জনসাধারণের আসা যাওয়া সুযোগ করে দেয়ার জন্য একটি বড় আকারের ব্রীজ জরুরী প্রয়োজন বলে জানান, গোয়াল ভাওড় গ্রামের দেওয়ান আব্দুল ওহাব, গোলাম মোস্তফা, আলী মিয়া আশ্রাব আলী পাটোয়ারী, মোরশেদ আলম সরকার, নুরমোহাম্মদ, সোহেল প্রধান, নাজমুল হক সরকার, খোকন ঢালী, জিহাদ ও ইমাম আবুল খায়ের এবং ফতেপুর গ্রামের নিজাম উদ্দিন সরকার, ইউপি সদস্য আলমগীর হোসেন, দ্বীন ইসলাম, মোসলেম দেওয়ান, আরমান দেওয়ান, জিদনী হাসান, তুহিন ও খোকন সরকার সহ অসংখ্য জনসাধারণ ও শিক্ষার্থী বৃন্দ।

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url